Category: Upcoming Event

Ongoing Project Summary

SL

Name of the Project/Activities

Location
   District     Upozila
01 Livelihood Development of Forest development Communities in and around Chunati Wildlife Sanctuary (LDFC-CWS) Project (Phase 2)  

CoxsBazar and Chittagong

 

Chakria, Lohagara and Banskhali

02 Inani Protected Forest Area Co-Management Project.

US Govt. through Arannayak Foundation.

   CoxsBazar

 

   Ukhiya
03 Improving Maternal and Child Nutrition Program (IMCN)   CoxsBazar    Ukhiya and Teknaf
04 Enhancing Food Security  (EFS) Project   CoxsBazar   Ukhiya and Teknaf
05 Blanket Supplementary Feeding Program (BSFP) Kutupalong   CoxsBazar    Ukhiya
06 Blanket Supplementary Feeding Program (BSFP) Leda   CoxsBazar   Teknaf
07 Enhance Resilience Program   CoxsBazar   Teknaf
08 Community Based Management of Acute Malnutrition    CoxsBazar   Ukhiya and Teknaf
09 Water, Sanitation and  Hygiene (WASH)   CoxsBazar    Ukhiya and Teknaf
10 OptiDiag Project   CoxsBazar   Ukhiya
11 Vulnerable Group Development (VGD) Program funded by Department of Women Affairs (DWA)   CoxsBazar and Chittagong   Teknaf, Chakaria, Lohagara and Banskhali
12 WASH Project  CoxsBazar    Ukhiya and Teknaf
13 Community Engagement in Countering Violent Extremism in CoxsBazar (CEVEC)   CoxsBazar    Ukhiya and Teknaf
14 Nutrition Interventions for under 5 Children and pregnant and Lactating Women (PLW) in CoxsBazar    CoxsBazar    Ukhiya and Teknaf
15 Improving the quality of life for persons with disabilities  and their families in Refugee camps and surrounding Communities   CoxsBazar    Ukhiya and Teknaf

 

উখিয়ায় শেড ও আরন্যক ফাউন্ডেশনের প্রকল্প পরিদর্শনে মার্কিন রাষ্ট্রদুত

চাকমাপাড়ায় বননির্ভরশীল মহিলাদের হস্তশিল্প প্রদর্শনী দেখে মুগ্ধ মার্কিন রাষ্ট্রদুত ড্যান মজীনা বলেন- বিকল্প জীবিকায়নের মাধ্যমে বন ও পরিবেশ রক্ষায় এবং জলবায়ু পরিবর্তন রোধে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

গত ডিসেম্বর ১২, ২০১৪ ইং তারিখে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদুত ডব্লিও ড্যান মজীনা সহ USAID   এর কান্ট্রি ডিরেক্টর জেনিনা জেরুজেলস্কি এর নের্তৃত্বে USAID এর প্রতিনিধিদল শেড কর্তৃক বাস্তবায়নকৃত ইনানী রক্ষিত বনাঞ্চল সহ-ব্যবস্থাপনা প্রকল্প ও রক্ষিত বনাঞ্চলের সংশ্লিষ্ট এলাকা পরিদর্শন করেন। এছাড়াও উক্ত পরিদর্শনে আরন্যক ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক জনাব ফরিদ উদ্দিন আহমদের নের্তৃত্বে আরন্যক ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি দল অংশগ্রহন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার দক্ষিন বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা জনাব আব্দুল আওয়াল সরকার, সহকারী বন সংরক্ষক জনাব রেজাউল করিম চৌধুরী, ইনানী রেঞ্জ কর্মকর্তা জনাব মীর আহমেদ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি উখিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও ইনানী রক্ষিত বনাঞ্চল সহ-ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী, উপজেলা পুলিশ প্রশাসনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, সকল স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকার সাংবাদিক সহ অন্যান্য গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। প্রকল্প বাস্তবায়নকৃত এনজিও সোসাইটি ফর হেলথ এক্সটেনশন এন্ড ডেভেলপমেন্ট (শেড)-এর নির্বাহী পরিচালক জনাব মোহাম্মদ উমরা গোটা পরিদর্শন দলের নের্তৃত্ব দেন। জনাব মোহাম্মদ উমরা এর নের্তৃত্বে মার্কিন রাষ্ট্রদুতের প্রতিনিধি দল প্রকল্পের বিভিন্ন কার্যক্রম ঘুরে দেখেন। ১২ ডিসেম্বর সকাল ৭.০০ ঘটিকার সময় কক্সবাজার শহর হতে প্রায় ৩৫ কি মি দূরের সোয়ানখালী বিট অফিস সংলগ্ন আরন্যক ফাউন্ডেশন ও শেড এর ইনানী রক্ষিত বনাঞ্চল সহ-ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের সহায়তায় বনবিভাগ কর্তৃক বাস্তবায়নকৃত নবনির্মিত ইনানী ইকো-ট্যুরিজম সেন্টার পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনের সময় পাখির গুঞ্জনে মুখরিত পরিবেশে তিনি মুগ্ধ হন। পরে ৮.৩০ মিনিটের সময় ইকো-ট্যুরিজম সেন্টার সংলগ্ন পাহাড়ী মেঠো পথ বেয়ে এক ঘন্টার পায়ে হাঁটার ট্রেইল হাইকিং এ অংশগ্রহন কালে উঁচু পাহাড়ের ঢালে দাঁড়িয়ে এক মনোরম মনোমুগ্ধকর দৃশ্য অবলোকন করেন যার একপাশে সাগরের বিস্তীর্ন নীল জলরাশি আর অন্য পাশে সবুজ চাদরে ঢাকা গহীন সবুজ পাহাড়ী বনাঞ্চল। এই সময়টিকে তিনি তাঁর জীবনের অন্যতম স্মরনীয় মূহূর্তগুলোর একটি বলে উল্লেখ করেন। পরে তিনি ইনানী রক্ষিত বনাঞ্চল সহ-ব্যবস্থাপনা কমিটি সহ বিভিন্ন শ্রেনীর পেশাজীবী স্টেকহোল্ডার ও কমিউনিটি বন পাহারাদলের সাথে মতবিনিময় করেন। উক্ত মত বিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন শেড এর নির্বাহী পরিচালক জনাব মোহাম্মদ উমরা, আরন্যক ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক জনাব ফরিদ উদ্দিন আহমদ, সিএমসি সভাপতি অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা জনাব আব্দুল আওয়াল সরকার, USAID   এর কান্ট্রি ডিরেক্টর জেনিনা জেরুজেলস্কি সহ প্রতিনিধিদল, আরন্যক ফাউন্ডেশনের প্রোগ্রাম সিনিয়র অফিসার ড. আব্দুল কুদ্দুস, জনাব আব্দুল মান্নান, সহকারী বন সংরক্ষক রেজাউল করিম চৌধুরী, ইনানী রেঞ্জ কর্মকর্তা মীর আহমেদ, উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, প্রকল্প সমন্বয়কারী, প্রকল্প কর্মকর্তা, সংশ্লিষ্ট বনবিট কর্মকর্তা, চাকমা কমিউনিটির নের্তৃবৃন্দ, বন পাহারাদল ও বন সংরক্ষণ দলের সদস্য ও নের্তৃবৃন্দ। তিনি এই সময় বলেন অংশীদারীত্বের মাধ্যমে বনজ সম্পদ রক্ষায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। পর্যটন নগরীর এ অঞ্চলে অনেক সম্ভাবনাময় ইকো-ট্যুরিজম খাতের উন্নয়নের ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলা করে এই বন উপকূলীয় বাংলাদেশের সুরক্ষায় ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। তিনি কমিউনিটি বনপাহারাদলের সদস্যদের সাথে প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশগ্রহন শেষে সকাল ১০.৩০ মিনিটে মাদারবনিয়া চাকমা পল্লী পরিদর্শন করেন। এই সময় শেড এর নির্বাহী পরিচালক জনাব মোহাম্মদ উমরা মার্কিন রাষ্ট্রদুত ড্যান মজীনা, USAID এর কান্ট্রি ডিরেক্টর জেনিনা জেরুজেলস্কি সহ প্রতিনিধিদল, আরন্যক ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক জনাব ফরিদ উদ্দিনসহ আরন্যক ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি দল, উপস্থিত জনপ্রতিনিধি, বন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের সামনে বিকল্প জীবিকায়নের জন্য প্রকল্পের বিভিন্ন চলমান কার্যক্রম সরেজমিনে তুলে ধরেন। শেড এর প্রদানকৃত ঘুর্নায়মান ঋণ তহবিলের সহযোগিতায় বিকল্প জীবিকায়ন কার্যক্রম ও বননির্ভরশীল চাকমা পুরুষ মহিলাদের হস্তশিল্প কার্যক্রম দেখে ড্যান মজীনা মুগ্ধ ও বিস্মিত হন। তিনি এসময় চাকমাদের বাড়ির চারপাশে সবজি চাষ, হাস-মুরগীর খামার, গবাদি পশু পালন, মৃত শিল্প, হস্ত শিল্প, তাঁত বুননের কাজ, মাছ শিকারের জাল তৈরীর প্রক্রিয়া এবং উন্নত চুলার ব্যবহার স্বচক্ষে পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করেন। রাষ্ট্রদুত এসময় বলেন পাহাড়ী এলাকায় যারা বন নিধন করে জুম চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করত তারা আজ বিকল্প জীবিকা হিসেবে কুটির শিল্প, হস্ত শিল্প, কৃষিখামার ও পশুপালন করে জীবিকা নির্বাহের মাধ্যমে বন সংরক্ষনে সরাসরি সক্রিয় অংশগ্রহন করছে। বন ও পরিবেশ সংরক্ষনে এটা একটা বিরাট অর্জন।

প্রকল্প কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে ড্যান মজীনা একটি সংবাদ সম্মেনলনে অংশগ্রহন করেন। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন পরিকল্পিতভাবে পতিত জমিতে বনায়নের মাধ্যমে সবুজ বেষ্টনী  গড়ে তুলে জলবায়ু পরিবর্তনের মতো গুরুতর দুর্যোগ মোকাবেলা করা সম্ভব। যারা পূর্বে বন ধ্বংস করে জীবিকা নির্বাহ করত তারা এখন নিজেরাই বন রক্ষা করছে এবং বন সংরক্ষণে সক্রিয় অংশগ্রহন করে বিকল্প ভাবে জীবিকা নির্বাহ করছে। পরিবেশ, বন ও বনের জীব-বৈচিত্র্য রক্ষায় এই অসামান্য অর্জন নিসন্দেহে একটি বিপ্লব। এই বিপ্লব সাধনের সম্পূর্ন কৃতিত্ব শেড ও আরন্যক ফাউন্ডেশনের। আর এই বৈপ্লবিক পরিবর্তন সরাসরি মাঠে এসে স্বচক্ষে দেখা নিসন্দেহে আনন্দের। আমি এই পরিবর্তিত দৃশ্য দেখতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত এবং এই কর্মযজ্ঞের সাথে জড়িত সকলের সাথে এই আনন্দ ভাগাভাগি করতে চাই। এই অনুকরণীয় এবং প্রশংসনীয় দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য শেড ও আরন্যক ফাউন্ডেশন কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। প্রকল্প কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে শেড –এর নির্বাহী পরিচালক জনাব মোহাম্মদ উমরা শেড-এর বাস্তবায়নকৃত প্রকল্প কার্যক্রম পরিদর্শন করার জন্য মার্কিন রাষ্ট্রদুত, USAID এর কান্ট্রি ডিরেক্টর, আরন্যক ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সহ পরিদর্শনে অংশগ্রহনকারী সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের আরও আর্থিক সহযোগিতা পেলে শেড বনজীবী মানুষের উন্নয়নে ও বন সংরক্ষনে আরও গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখতে পারবে। তিনি আর্থিক সহযোগিতার জন্য সার্বিকভাবে আরন্যক ফাউন্ডেশনকে ধন্যবাদ জানান।

উখিয়ার ৩ চেয়ারম্যানকে ক্রেস্ট প্রদান

উখিয়ার গ্রামীণ জনপদের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও সংস্কার কাজের উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য ৩ ইউনিয়নের চেয়ারম্যানকে ক্রেস্ট প্রদানকালে এনজি সংস্থা শেডের পরিচালক মোঃ উমরা বলেছেন, পালংখালী, জালিয়াপালং ও হলদিয়াপালং ইউনিয়নে গত ৪ বছরে প্রায় ১৫ কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। তৎমধ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম সাইক্লোন সেল্টার, জরাঝির্ণ প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অতি দরিদ্রদের কর্মসংস্থান সহ দূর্যোগ কবলিত এলাকায় আশ্রায়ন প্রকল্পের ব্যাপক উন্নয়নের মাধ্যমে উপকূলীয় জনজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। ইউএসএআইডি ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে কেয়ার বাংলাদেশের সহযোগীতায় এনজিও সংস্থা শেড কর্তৃক বাস্তবায়িত সৌহার্দ্য -২ কর্মসূচীর আওতায় স্থানীয় চেয়ারম্যানদের সম্মাননা প্রদানকালে তিনি এসব কথা বলেন। সোমবার সকাল ১১ টায় উপজেলা চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ক্রেস্ট প্রদান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত উপজেলা চেয়ারম্যান সুলতান মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সার্বিক ক্ষমতাবলে যেসব উন্নয়ন কাজ  অসম্পূর্ণ রয়েছে এনজিও সংস্থা শেড তা সম্পন্ন করে এলাকায় বিশেষ অবদান রেখেছেন। এ জন্য তিনি সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানায়। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, এনজিও সংস্থা কেয়ার বাংলাদেশের কো-অর্ডিনেটর জয়নাল আবেদীন, সৌহার্দ্য কর্মসূচীর প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর শওকত আলী, ও শেডের কর্মকর্তা আব্দুল মন্নান রেজা, সাইফুদ্দিন, শাহিন ও জিয়া। এর আগে পালংখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরী, হলদিয়াপালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন মিন্টু ও জালিয়াপালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোছাইন চৌধুরীকে প্রধান অতিথি আনুষ্ঠানিক ভাবে ক্রেস্ট প্রদান করেন।

টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের ব্যবস্থাপনায় শাহপরীর দ্বীপে ভিজিডি’র অর্থ বিতরণ

টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের ব্যবস্থাপনায় এনজিও সংস্থা শেড এর সহযোগীতায় শাহপরীর দ্বীপে ভিজিডি কার্ডধারী মহিলাদের মাঝে তাদের সঞ্চয়কৃত অর্থ হস্তান্তর করা হয়। ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গনে এ অর্থ হস্তান্তর অনুষ্ঠানের সিডিল থাকলেও শাহপরীর দ্বীপের ভিজিডি কার্ডধারী দুস্থ মহিলাদের যাতায়ত সমস্যার কথা বিবেচনা করে চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপে তা শাহপরীর দ্বীপ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সঞ্চয়ী অর্থ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবরাং ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হামিদুর রহমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেড এর প্রোগ্রাম পরিচালক বাথাই মং, ৯নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আব্দুস সালাম, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য সনজিদা বেগম। এতে শাহপরীর দ্বীপের ৩ ওয়ার্ডের ১৮৯ জন মহিলা সদস্যদের মাঝে ভিজিডির টাকা হস্তান্তর করেন ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হামিদুর রহমান।

টেকনাফ উপজেলার হ্নীলায় শেড-সৌর্হাদ্য-২ কর্মসূচীর বিদায়ী সভা

টেকনাফ উপজেলার হ্নীলায় কর্মরত এনজিও সংস্থা শেড-সৌহার্দ্য-২ কর্মসূচীর বিদায়ী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বক্তারা বলেন দেশের দরিদ্র ও অতিদরিদ্র মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে এই জাতীয় কর্মসূচীর বিকল্প নেই। ৯ ফেব্রুয়ারী সোমবার সকাল ১১টায় হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে এই সংস্থ্রা বিদায়ী সভা প্যানেল চেয়ারম্যান আবুল হোছন মেম্বারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি শেড-সৌহার্দ্য-২ কর্মসূচীর প্রকল্প সমন্বয়কারী। বিশেষ অতিথি ছিলেন কেয়ার বাংলাদেশের কমিউনিটি অফিসার হাওলাদার নাসির উদ্দিন। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন শেড-সৌহার্দ্য-২ কর্মসূচীর টেকনাফ সুপার ভাইজার মনিরুল আলম। এফএফ রুহুল কাদেরের পরিচালনায় এতে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ফরিদুল আলম মেম্বার, আলী আহমদ মেম্বার, মোঃ হোছন বাইল্যা, মোঃ ইউনুছ মেম্বার, মোঃ আলী মেম্বার, আনোয়ারা ছিদ্দিকা, ইউপি সচিব হাকিম উদ্দিন পাহাড়ী, দূর্যোগ ও ঝুঁিক হ্রাস বিষয়ক টেকনিক্যাল অফিসার আব্দুল মান্নান, ইনফ্রাকট্রাকসার অফিসার সৌরভ চাকমা, সাবেক মেম্বার ছালেহ আহমদ, কবির আহমদ,আবু বক্কর ছিদ্দিক, মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল কবির, দেলওয়ারুল ইসলাম, নুর হোসেন, মোঃ হাশেম, জাফর আলম, হ্নীলা হাইস্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুস সালাম,হ্নীলা প্রাইমারী স্কুলের প্রধান শিক্ষক এরশাদুর রহমান, এফডিএসআরের ক্লিনিক ম্যানেজার বাবু অজয় কুমার চৌধুরী, হ্নীলা পরিবার-পরিকল্পনা পরিদর্শক মংটিং অং,স্বাস্থ্য পরিদর্শক ওসমান গণি, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আনোয়ার হোছাইন, ব্র্যাক প্রতিনিধি আওলাদ হোসেন, পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শিকা নুসরাত জাহান খুকী, গ্রাম উন্নয়ন কমিটির সভাপতি ছৈয়দ নুর,ঠান্ডা মিয়া,সরওয়ার কামাল, সহসভাপতি শব্বির আহমদ,সাংগঠনিক জয়নাল আবেদীন ও স্বেচ্ছাসেবক হোছন আহমদ,এফএফ দুলাল কান্তি দাশ, আব্দুল্লাহ ও এএছিদ্দিক প্রমুখ। এতে বক্তারা বলেন গত ২০১১সাল হতে ২০১৫সালের ২৮শে ফেব্রুয়ারীর মধ্যে সৌহার্দ্য-২ কর্মসূচীর কার্যক্রম সমাপ্ত হতে চলছে। সততা,স্বচ্ছতা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করায় এলাকার উন্নয়নে, দরিদ্র ও অতিদরিদ্র মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা ও জীবন যাত্রার মান উন্নয়নে যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে তা উজ্জল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। দেশের দরিদ্র ও অতিদরিদ্র মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে এই জাতীয় কর্মসূচীর বিকল্প নেই।

Message from President

Message from President

 

I am happy to learn that Executive director and his management team has accomplished the task of developing the annual report for the period from July 2013 to June 2014 through hard work that proves their commitment.

 

I like to recall hare that since the inception SHED could gradually increase the number of project as well as the geographic location and now the organization is working in Upazila 6 of the country which gives the organization status of National NGO. This has become possible due to increase of organizational capacity which could attract various donors to come forward to provide financial and technical assistance in implement different development projects.

 

On behalf of the organization and on own self, I would like to thank the development partners /donors and staff concerned for their valuable support and continued cooperation in its effort, made for the wellbeing of target community.

 

I am confidant that SHED will be able to provide more need based, effective and quality services for the overall development of the livelihood and be able to put positive impact in attaining millennium development goal.

 

I have my best wishes for all concerned.

 

 

Abul Kalam

President, SHED.